ভাষা
এই অঞ্চলের অধিকাংশ লোকের মুখে আঞ্চলিক সিলেটি ভাষার প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।
তবে কিছু কিছু লোক প্রমিত বাংলা ব্যবহার করেন।
হাটখোলা ইউনিয়নের বেশ সংখ্যক লোক ইউরোপে ও মধ্যপ্রাচ্যে ব্যবসা বা চাকুরিজনিত কারণে অবস্থান করেন।
এর ফলে তাদের ভাষায় কিছুটা বৈচিত্রময়তা লক্ষ্য করা যায়।
সংস্কৃতি
২নং হাটখোলা ইউনিয়নের মানুষ বরাবরই সংস্কৃতি সচেতন। এখানে প্রতি বছর ষাড়ের লড়াই, নৌকাবাইচ প্রভৃতির আয়োজন করা হয়।
বাউল, জারি, সারি প্রভৃতি শ্রেণীর গান অত্র অঞ্চলের লোকের মুখে মুখে উচ্চারিত হয়। লালন-হাসন-রাধা রমনের চেতনা বুকে নিয়ে উদীয়মান তরুণদের সংগীত চর্চা লক্ষ্য করার মতো।
হাটখোলা ইউনিয়নের জনাসাধারণ সর্বদাই ধর্মের জন্য নিবেদিত প্রাণ। যার প্রমাণ এ অঞ্চলে বিদ্যমান স্বনামধন্য ইসলামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো। প্রতি বছর এখানে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ইসলমাী মাহফিলের আয়োনজ করা হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস